SATT ACADEMY

New to Satt Academy? Create an account


or

Log in with Google Account

সাধারণ বিজ্ঞান - জীব বিজ্ঞান - পরিবেশ

পরিবেশ

আমরা যে স্থানে বাস করি যে স্থান এবং তার পারিপার্শ্বিক অবস্থাকে পরিবেশ বলে। বিজ্ঞানে পরিবেশ বলতে প্রাকৃতিক পরিবেশকে বুঝানো হয়ে থাকে। পরিবেশকে ' অনিয়ন্ত্রণযোগ্য' (Uncontrollable ) এবং 'নিয়ন্ত্রণযোগ্য' (Controllable ) এ দু'ভাগে ভাগ করা যায়। প্রথমটি হলো স্বাভাবিক ( Natural ) প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং দ্বিতীয়টি হলো কৃত্রিম (Artificial) পরিবেশ। ক. নিয়ন্ত্রণযোগ্য পরিবেশ: এ পরিবেশ এমন সব বাহ্যিক ও বাস্তব উপাদান দ্বারা গঠিত , যা মানুষ খুব সামান্য পরিমাণেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সার্বিকভাবে িএসব মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থেকে যায়। এসবের মধ্যে রয়েছে; চন্দ্র , সূর্য, বায়ু, বৃষ্টি, পাহাড়-পর্বত , নদ-নদী, সাগর -মহাসাগর ,ঋতু এবং জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি। খ. অনিয়ন্ত্রণযোগ্য পরিবেশ: নিয়ন্ত্রণযাগ্য প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে রয়েছে এমন সব উপাদান যেসব মানুষ প্রত্যক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। যেমন : মানুষ বাঁধ নির্মাণ করে নদীর পানিপ্রবাহকে বন্ধ করতে সক্ষম এবং বিরাট বন -জঙ্গল পরিষ্কার কিরে চাষাবাদযোগ্য জমিতে পরিণত করতে পারে। মানব সমাজের উপর প্রাকৃতিক পরিবেশের প্রভাব অপরিসীম। ব্যক্তি ও দলের আচার-আচরণের উপরে ও এর প্রভাব প্রতিক্রিয়া ক্রিয়াশীল । পরিবেশ বিজ্ঞান: বিজ্ঞানের যে শাখায় পরিবেশের সাথে সম্পর্কিত সকল উপাদান তথা বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে পরিবেশ বিজ্ঞান বলে।

Content added || updated By

বাস্তুসংস্থান (Ecology)

বেঁচে থাকার তাগিদে কোন নির্দিষ্ট অঞ্চলের জীব সম্প্রদায় ও জড় পরিবেশের মাঝে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠে। জীব সম্প্রদায়ের সাথে পরিবেশের (Environment) অন্তঃসম্পর্কই হলো বাস্তুসংস্থান। বাস্তুসংস্থানের দুইটি উপাদান রয়েছে। যথা- জীব সম্প্রদায় এং জড় পরিবেশ। জড় পরিবেশই জীর সম্প্রদায়কে ধারণ করে রাখে। কোন একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের নির্দিষ্ট পরিবেশে সঞ্জীৰ এবং নির্জীব উপাদানের সম্পর্ক ও পারস্পরিক ক্রিয়াকে বাস্ত্র গুহ (Ecosystem) বলে।

 

ক) জীব উপাদান

জীবমন্ডল (Biosphere) হলো পৃথিবীর সমস্ত ইকোসিস্টেমের যোগফল। এটাকে বলা যেতে পারে পৃথিবীর জীবনের এলাকা। পৃথিৱীতে প্রাণের সূচনা হয় আনুমানিক ১০০ কোটি বৎসর আগে। জীবমন্ডলের বিস্তৃতি ওপরে-নিচে ২০ কি.মি. ধরা হলেও মূলত অধিকাংশ জীবনের অস্তিত্ব দেখা যায় হিমালয় শীর্মের উচ্চা থেকে ৫০০ মিটার নিচের সামুদ্রিক গভীরতার মধ্যেই। সমুদ্রতল থেকে ৮৩৭২ মিটার নিচে পুয়ের্টোরিকা ট্রেঞ্চে মাছ পাওয়া গেছে। পাখিরা সাধারণত ১৮০০ মিটার উঁচুতে উড়ে। রাপেল জাতীয় শকুন সমুদ্র তল থেকে ১১৩০০ মিটার উচুতে উড়তে পারে। জীবমণ্ডল প্রধানত দুই ভাগে বিভক্ত। যথা- উদ্ভিদকুল (flora) এবং প্রাণিকুল (fanua)। উদ্ভিদ থেকে শুরু করে ধাপে ধাপে বিভিন্ন প্রকার প্রাণী ও বিয়োজক জীবের মাধ্যমে খাদ্যবস্ত স্থানান্তরিত হয় এবং পুনরায় সবুজ উদ্ভিদে ফিরে আসে। এরূপ চক্রাকার স্থানান্তর হওয়া এ খাদ্য খদকের সম্পর্ককে খাদ্য শৃঙ্খল বলে। বিভিন্ন প্রকার খাদ্য শৃঙ্খলের সুসংবদ্ধ বিন্যাসকে একরে খাদ্য জাল বলে। খাদ্য শৃঙ্খল ও খাদ্য জলকে মূলত তিনটি স্তরে ভাগ করা যায়। যথা- উৎপাদক, খাদক বা ভক্ষক এবং বিয়োজক।

 

Content added By

ভূতত্ত্ব বা ভূবিদ্যা (Geology)

ভূতত্ত্ব ভূবিজ্ঞানের একটি শাখা যেখানে পৃথিবী, পৃথিবীর গঠন, পৃথিবী গঠনের উপাদানসমূহ, পৃথিবীর অতীত ইতিহাস এবং এর পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করা হয়। ভূতত্ত্ব শিক্ষা খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলন, পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব, অতীত আবহাওয়া ব্যাখ্যা করে ভবিষ্যতের জলবায় সম্পর্কে ধারণা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উল্লেখ্য, পৃথিবীর আকার ও আকৃতি সম্পর্কিত বিজ্ঞানকে জিওডেসি (Geodesy) বলে।

 

Content added By

পৃথিবীর গঠন উপাদান

পৃথিবী তৈরির প্রধান উপাদান হচ্ছে লৌহ (৩২.১%), অক্সিজেন (৩০.১%), সিলিকন (১৫.১%), ম্যাগনেসিয়াম (১৩.৯%), সালফার (২.৯%), নিকেল (১.৮%), ক্যালসিয়াম (১.৫%), অ্যালুমিনিয়াম (১.৪%) এবং অন্যান্য (১.২%)।

 

Content added By

পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ গঠন (Internal Structure of the Earth)

জন্মের সময় পৃথিবী ছিল এক উত্তপ্ত গ্যাসপিণ্ড। এই গ্যাসপিণ্ড ক্রমে ক্রমে শীতল হয়ে ঘনীভত হয়। এই সময় পৃথিবীর বাহিরের ভারী উপাদানগুলো ভরের তারতম্য অনুসারে নিচের থেকে উপরে স্তরে স্তরে জমা হয়। পৃথিবীর এই বিভিন্ন স্তরকে মন্ডল বলে।

ভূগর্ভের রয়েছে তিনটি স্তর। যথা- অশ্মমণ্ডল, গুরুমণ্ডল ও কেন্দ্রমণ্ডল।

 

Content added By

অশুমণ্ডল (Lithosphere)

ভূপৃষ্ঠে শিলার যে কঠিন বহিরাবরণ দেখা যায় তাই ভূত্বক। ভূত্বকের পুরুত্ব খুবই কম, গড়ে ২০ কিমি। ভূত্বক মহাদেশের তলদেশে গড়ে ৩৫ কি.মি. এবং সমুদ্র তলদেশে তা গড়ে মাত্র ৫ কিমি পরু। মহাদেশীয় ভূত্বক সিলিকন (Si) ও অ্যালুমিনিয়াম (Al) দ্বারা গঠিত। এ স্তরকে সিয়াল (Sial) বলে। সমুদ্র তলদেশের ভূত্বকের প্রধান উপাদান সিলিকন (Si) এবং ম্যাগনেসিয়াম (Mg) যা সাধারণভাবে সিমা (Sima) নামে পরিচিত। ভূত্বক ও গুরুমণ্ডলের মাঝে একটি অত্যন্ত পাতলা স্তর আছে। সাবেক যুগোস্লাভিয়ার ভূ-বিজ্ঞানী মোহোরোভিসিক ১৯০৯ সালে ভূত্বক ও গুরুমণ্ডল পৃথককারী এ স্তরটি আবিষ্কার করেন। তাঁর নামানুসারে এ স্তরটি মোহোবিচ্ছেদ নামে পরিচিত।

 

Content added By

গুরুমণ্ডল

গরুমণ্ডল (Barysphere): অশ্বমণ্ডলের নিচের ২,৮৮৫ কিলোমিটার পর্যন্ত রুরুস্তরকে গরুমণ্ডল বলে। গুরুমণ্ডল মূলত ব্যাসল্ট শিলা দ্বারা গঠিত। এ অংশে রয়েছে-সিলিকা, ম্যাগনেসিয়াম, লোহা, কার্বন ও অন্যান্য খনিজ পদার্থ । গুরুমণ্ডলের স্তর: গুরুমণ্ডলের স্তর দুইভাগে বিভক্ত। যথা: ক. ঊর্ধ্ব গুরুমণ্ডল এবং খ. নিম্ন গুরুমণ্ডল ক. ঊর্ধ্ব গুরুমণ্ডল : ঊর্ধ্ব গুরুমণ্ডল ৭০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। এ মণ্ডলের প্রধান উপাদান লোহা ও ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ সিলিকেট। খ. নিম্ন গুরুমণ্ডল : এই মণ্ডলের প্রধান উপাদান আয়রন অক্সাইড,ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড এবং সিলিকন ডাই-অক্সাইড সমৃদ্ধ থাকে। কেন্দ্রমণ্ডল (Centrospheres ) : গুরুমণ্ডলের নিচ থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র পর্যন্ত স্তরকে কেন্দ্রমণ্ডল বলে। এ স্তরের পুরুত্ব প্রায় ৩,৪৮৬ কিলোমিটার । এ স্তরের উপাদান হলো - লোহা , নিকেল, পারদ ও সিসা, তবে নিকেল ও লোহা এ স্তরের প্রধান উপাদান। কেন্দ্রমণ্ডলের তরল বহিরাবরণ প্রায় ২,২২৭ কিলোমিটার পুরু এবং কঠিন অন্তঃভাগ প্রায় ১,২১৬ কিলোমিটার পুরু।

Content added By

কেন্দ্রমণ্ডল (Centrosphere)

গুরুমণ্ডলের ঠিক পরে রয়েছে কেন্দ্রমন্ডল। গুরুমণ্ডলের নিচ থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র পর্যন্ত এই মণ্ডল বিস্তৃত। এ স্তর প্রায় ৩,৪৮৬ কিলোমিটার পুরু। ভূকম্পন তরঙ্গের সাহায্যে জানা গেছে যে, কেন্দ্রমণ্ডলের একটি তরল বহিরাবরণ আছে, যা প্রায় ২.২৭০ কিলোমিটার পুরু এবং একটি কঠিন অন্তঃভাগ আছে যা ১,২১৬ কিলোমিটার পুরু। কেন্দ্রমণ্ডলের প্রধান উপাদান লোহা (Fe) ও নিকেল (Ni), যা নিফে (NiFe) নামে পরিচিত। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে গর্ত করে নিচে যেতে থাকলে তাপ ও চাপ উভয়ই বাড়বে। কেন্দ্রমণ্ডলের চাপ পৃথিবী পৃষ্ঠের বায়ুচাপের চেয়ে কয়েক লক্ষ গুণ বেশি এবং তাপমাত্রা প্রায় ৩,০০০ থেকে ৫,০০০° সেলিসিয়াস।

 

Content added By

খনিজ (Mineral)

কতকগুলো মৌলিক উপাদান প্রাকৃতিক উপায়ে মিলিত হয়ে যে যৌগিক পদার্থের সৃষ্টি করে, তাকে খনিজ বলে। খনিজ সাধারণত দুই বা ততোধিক মৌলের সমন্বয়ে গঠিত। তবে কিছু কিছু খনিজ একটি মাত্র মৌল দ্বারাও গঠিত হতে পারে। একটি মাত্র মৌল দিয়ে গঠিত খনিজ হচ্ছে হীরা, সোনা, তামা, রুপা, পারদ ও গন্ধক। আবার সবচেয়ে কঠিন খনিজ হীরা এবং সবচেয়ে নরম খনিজ টেলক।

 

Content added By
মাটির অনেক গভীর থাকে
ভিজা ও নরম
পাহাড়ি এলাকায় পাওয়া যায়
দহন ক্ষমতা কয়লার তুলনায় অধিক
অগ্নি নিরোধক খনিজ পদার্থ
কম ঘনত্ববিশিষ্ট তরল পদার্থ
বেশি ঘনত্ববিশিষ্ট তরল পদার্থ
এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ

শিলা

শিলা : ভূ-পৃষ্ঠ বিভিন্ন মৌলিক উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত। বিভিন্ন প্রকার খনিজ প্রাকৃতিক উপায়ে সংমিশ্রিত হয়ে যে পদার্থ সৃষ্টি করে তাকে শিলা বলে। শিলার শ্রেণিবিভাগ : ১. আগ্নেয় শিলা, ২. পাললিক শিলা ৩. রুপান্তরিত শিলা । ১ . আগ্নেয় শিলা : উত্তপ্ত আগ্নেয় পদার্থ জমাট বেঁধে যে শিলার সৃষ্টি করে তাকে আগ্নেয় শিলা বলে। আগ্নেয় শিলাকে আবার প্রাথমিক শিলা ও বলা হয়। উদাহরণ: ব্যাসল্ট, গ্রানাইট ইত্যাদি। ২. পাললিক শিলা : পলি সঞ্চিত হয়ে যে শিলা গঠন করে তাকে পাললিক শিলা বলে। এ শিলাতে সঞ্চিত পলি স্তরে স্তরে সঞ্চিত থাকে বলে এ শিলাকে স্তরীভূত শিলা ও বলা হয়। উদাহরণ : চুনাপাথর কয়লা, জিপসাম , ভায়াটাম ইত্যাদি। জীবাশ্ম: পাললিক শিলা স্তরে স্তরে সঞ্চিত হওয়ার সময় উদ্ভিদ ও প্রাণীর মৃতদেহ বা দেহের কোন অংশে চাপা পড়ে গিয়ে কালক্রমে তা পাথরে পরিণত হয় এবং সেই পাথরের মধ্যে ঐ জীবের ছাপ থেকে যায়। এভাবে জীবের দেহাবশেষ অবিকৃত অবস্থায় পাথরে পরিণত হলে তাকে জীবাশ্ম বলে। ৩.রুপান্তরিত শিলা: কোন শিলা তাপ , চাপ ও রাসায়নিক ক্রিয়ার ফলে যদি পরিবর্তন হয়ে নতুন শিলায় পরিণত হয় তবে সেই শিলাকে রুপান্তরিত শিলা বলে। উদাহরণ : গ্রানাইট থেকে পেন্সিলের শিসের তৈরি ; শেল থেকে প্লেট তৈরি ;কয়লা থেকে গ্রাফাইট সৃষ্টি ইত্যাদি রুপান্তরিত শিলার উদাহরণ

Content added By

মেঘের পানির কণা খুবই উত্তপ্ত হয়ে যায়

মেঘে পানিকণারর চেয়ে ক্লোরিনের পরিমান বেশি হয়ে গেলে

মেঘের পানির কণার সাথে বাতাসের ভাসমান রাসায়নিক পদার্থের বিক্রিয়ার ফলে

মেঘের পানির কণা খুব ঠান্ডা হয়ে যাওয়ায়

মাটি

পৃথিবীর বিশাল প্রাকৃতিক শোধনাগার হচ্ছে মাটি। সাধারণত আদর্শ মাটিতে ৫% ভাগ জৈব পদার্থ থাকে। প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক গঠনের উপর ভিত্তি করে মাটি ৫ প্রকার। যথা- পাহাড়ি মাটি, ল্যাটোসেলিক মাটি, পলল মাটি, জলাভূমি মাটি এবং কোষ মাটি। বুনটের উপর ভিত্তি করে মাটি ৩ প্রকার। যথা - বেলে মাটি, দো-আঁশ মাটি, এঁটেল মাটি।

 

ক) বেলে মাটি: যে মাটিতে ৭০ ভাগ বা তার বেশি বালিকণা থাকে, তাকে বেলে মাটি বলে। মরুভূমি, চরাঞ্চল ও সমুদ্র উপকূলে বেলে মাটি দেখা যায়। এই মাটির পানি ধারণক্ষমতা কম। এই মাটিতে জৈব পদার্থ নেই। তাই এ মাটি চাষের উপযোগী নয়।

 

খ) দো-আঁশ মাটি: যে মাটিতে বালি, পলি, কর্মকণা প্রায় সমান অনুপাতে বিদ্যমান থাকে, তাকে দো-আঁশ মাটি বলে। এ মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণ বেশি, তাই চাষের জন্য সর্বাপেক্ষা উপযোগী। এ মাটির পানি ধারণ ও শোষণক্ষমতা উভয়ই বেশি। বাংলাদেশের অধিকাংশ মাটি দো-আঁশ মাটি। কৃষিক্ষেত্রে দো-আঁশ মাটিকে আদর্শ মাটি বলা হয়

গ) এঁটেল মাটি: যে মাটিতে ৪০-৫০% কর্মকণা থাকে, তাকে এঁটেল মাটি বলে। এই মাটির পানি ধারণক্ষমতা সর্বোচ্চ। এই মাটিকে ভারি মাটিও বলা হয়।

 

Content added By
সরাসরি মাটিতে মিশ্রিত হয়ে জৈব বস্তু প্রস্তুত করে
ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে উদ্ভিদের গ্রহণ উপযোগী বস্তু প্রস্তুত করে
পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে
মাটির অজৈব লবণকে পরিবর্তিত করে
মাটির পাত্র পানি থেকে তাপ শোষণ করে
মাটির পাত্র ভালো তাপ পরিবাহী
মাটির পাত্র পানির বাষ্পীভবনে সাহায্য করে
মাটির পাত্র তাপ কুপরিবাহী

বায়ুমণ্ডল

ভূ-পৃষ্ঠের চারপাশে বায়ু আবরণকে বায়ুমণ্ডল বলে। এর গভীরতা প্রায় ১০,০০০ কি.মি.। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠের সাথে লেপ্টে থাকে। বায়ু মণ্ডলের বয়স আনুমানিক প্রায় ( ৩০-৩৫) কোটি বছর।

Content added By
ক্রিয়ার বদলে প্রতিক্রিয়াটি ব্যবহৃত হয়
সম্মুখ অভিমুখে বলের উপাংশটিকে কার্যকর রাখা হয়
পালের দাড়িতে টানের নিয়ন্ত্রণ বিশেষ দিকে বাতাসকে কার্যকর করে
পালের আকৃতিকে সুকৌশলে ব্যবহার করা যায়
গায়ের ঘাম বের হতে দেয় না
বাষ্পায়ন শীতলতার সৃষ্টি করে
পাখার বাতাস শীতল জলীয়বাষ্প ধারণ করে
পাখার বাতাস সরাসরি লোমকূপ দিয়ে শরীরে ঢুকে যায়

বায়ুমণ্ডলীয় স্তর (Atmospheric Layer)

বায়ুমন্ডল যে সমস্ত উপাদানে গঠিত তাদের প্রকৃতি, বৈশিষ্ট্য ও উষ্ণতার পার্থক্য অনুসারে ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে পর্যায়ক্রমে পাঁচটি স্তরে ভাগ করা হয়। যথা- ট্রপোমণ্ডল, স্ট্রাটোমণ্ডল, মেসোমণ্ডল, তাপমন্ডল ও এক্সোমণ্ডল। উল্লিখিত স্তরগুলোর প্রথম তিনটি সমমণ্ডল (Homosphere) এবং পরবর্তী দুটি বিষমমণ্ডল (Hetrosphere)-এর অন্তর্ভুক্ত।

 

Content added By
সবুজ বৃক্ষ ধ্বংস হওয়া
নিম্ন ভূমি নিমজ্জিত হওয়া
সমুদ্রতলের উচ্চতা বেড়ে যাওয়া
তাপ আটকে পড়ে সার্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি